মোহাম্মদ আলী দাগনভূঞা পৌরসভার চার নং ওয়ার্ড জামায়াতের সেক্রেটারি ও জগৎপুর আল ফালাহ জামে মসজিদের ইমাম।
ওই কিশোরীর মামা জানান, আট থেকে নয় মাসে আগে তার ভাগনিকে (১৬) পড়ালেখা ও গৃহপরিচালিকার কাজ করা জন্য দাগনভূঞায় মুন্সী আবদুল কাদের হিফজুল কুরআন ক্যাডেট মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ আলীর বাড়িতে রেখে যান। অধ্যক্ষের বাড়িতে কাজকর্মের পাশাপাশি তার ভাগনি বাড়ি সংলগ্ন ওই মাদ্রাসায় লেখাপড়া করতো। মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী বাড়ির বাইরে গেলে তিনি শারীরিক নির্যাতন করতো।
সম্প্রতি তার ভাগনি বিষয়টি জানালে তিনি সোমবার সকালে মাদ্রাসায় যান। এ সময় মাদ্রাসার অধ্যক্ষ তার সঙ্গে অশোভন আচারণ করে বের করে দেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে। বিকেলে তিনি ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
দাগনভূঞা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ারুল আজিম জানান, কিশোরীর অভিভাবকের অভিযোগের পেক্ষিতে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে।