সর্বশেষ সংবাদ

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

অপসাংবাদিকতা ও উগ্রবাদ উস্কে দেওয়ার অভিযোগে অনেক দেশেই নিষিদ্ধ ডিডব্লিউ

অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও অপসাংবাদিকতার জন্য বহুল পরিচিত একটি নাম ডয়চে ভেলে (ডিডব্লিউ)। হলুদ সাংবাদিকদের ভাড়া করে তথ্যচিত্র তৈরি করার জন্য অনেকে ডিডব্লিউ'র সাংবাদিকতাকে ঠিকাদারি হিসেবে ব্যঙ্গ করে থাকেন। উগ্রবাদ উস্কে দেওয়া, প্রোপাগান্ডা ছড়ানো, মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করা, সন্ত্রাসবাদে সমর্থন, এজেন্ডা ভিত্তিক অপপ্রচার চালানো ইত্যাদি অভিযোগে অন্তত ৫টি দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ডয়চে ভেলেকে।



২০১৯ সালের ১০ এপ্রিল ভেনিজুয়েলার টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডয়চে ভেলে সম্প্রচারে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দেয়।

২০২২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ডয়চে ভেলের মস্কো অফিসকে "বিদেশি দালাল" আখ্যা দিয়ে বন্ধ করে দেয়। রাশিয়ার নির্বাচনের বিধি ভেঙে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো এবং ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর দায়ে ডয়চে ভেলে নিষিদ্ধ করে রাশিয়া। 



২০২২ মার্চে এক বেলারুশিয়ান আদালত "ডয়চে ভেলে বেলারুশ" এবং ডয়চে ভেলের লোগোকে উগ্রবাদের প্রতীক ঘোষণা করে। এপ্রিল ২০২৪, বেলারুশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ডয়চে ভেলেকে উগ্রবাদী সংগঠন ঘোষণা দিয়ে নিষিদ্ধ করে। 

তুরস্ক ২০২২ সালের ৩০ জুন ডয়চে ভেলেকে নিষিদ্ধ করে। এর আগে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে লাইসেন্স ফি পরিশোধ না করলে তুরস্কে ডয়চে ভেলেকে তাদের তৎপরতা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলো দেশটির রেডিও এবং টেলিভিশন সুপ্রিম কাউন্সিল (RTÜK)। 



২০২২ সালের অক্টোবরে ইরান ডয়চে ভেলে ফারসির সম্প্রচার বন্ধ করে দেয়। ডয়চে ভেলের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে সমর্থনের অভিযোগ আনে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।